Posts

গান্ধী- নেহেরু জুটি নিজেরদের স্বার্থে লুকিয়েছে নেতাজিকে জুড়ে থাকা রহস্য! এবার খোলা হোক নেতাজির অন্তর্ধানের ৭৭ টি ফাইল।

Image
এবার ‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ” পরিকল্পনা নিয়েছিল যে, দেশের সকল শ্রেণির মানুষের কাছে নেতাজির ইতিহাস তুলে ধরে সকলের মধ্যে নেতাজি প্রেমকে আরও প্রকোট করে তোলার। তারা দাবি করেন যে, ১৯৪৫ সালে যে প্লেন দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যুর দাবি করা হয় সেটা আসলে পুরোটাই সাজানো ঘটনা। সেইরকম কোনো ঘটনাই ঘটেনি, তখন নেতাজি বেঁচে ছিলেন। তারা আরও দাবি করেন যে, নেতাজির আপ্রান লড়াই করার জন্যই ভারতবর্ষতে স্বাধীনতা এসেছে।‘দেশনায়ক সুভাষ জাগরণ মঞ্চ’ এবার সোচ্চার হয়েছেন এই দাবি নিয়ে যে, নেতাজির অন্তর্ধানের যে ৭৭ টি ফাইল এখনও খোলা হয় নি সেই গুলি যেন অতিশীঘ্রয় খোলা হয়। তারা ১৮ অগাস্ট পথে নেমেছিলেন কারন সেই দিনই ১৯৪৫ সালে বিমান দুর্ঘটনাটি ঘটে। নেতাজির মতো সাধারন মানুষ কেও জাতীয়তাবাদী মনস্ক করে তোলার লক্ষ্যে তারা এবার সারা রাজ্যব্যাপী পথে নামবেন। নেতাজি তার নিজের হাতে তৈরী করা আজাদ হিন্দ ফৌজ কে সাথে নিয়ে লড়াই করে আমাদের দেশে প্রথম স্বাধীন সরকার গঠন করেছিলেন। নেতাজির তৈরী সেই আজাদ হিন্দ ফৌজ এখন আর নেই। কিন্তু রয়ে গিয়েছে তাঁর সেই আদর্শ, যেটা এখন ভারতবর্ষের বুকে উজ্জ্বলিত হয়ে রয়েছে। আর নেতাজির সেই আদর্শকে সারা দেশের মানুষের

ব্রিটেনে কংগ্রেসের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হলো isi এর আতঙ্কবাদীদের। ভারত সরকারের তৎপরতায় ব্রিটেন পুলিশ নিল পদক্ষেপ।

Image
যদি বাইরের থেকে কোনো ভাইরাস দেহের ভেতরে প্রবেশ করার চেষ্টা করে তাহলে সেটাকে প্রতিরোধ করা তেমন কোনো বড়ো ব্যাপার নয়। কিন্তু যদি দেহের ভেতরেই ক্যান্সারের মতো ব্যাধি থাকে তাহলে সেটার প্রতিরোধ করা খুব শক্ত ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। আর এই ঘটনায় ঘটছে ভারতের সাথে। স্বাধীনতার পর থেকে যে কংগ্রেস পার্টি ভারতে এত বছর ধরে শাসন করেছে তারাই ভারতের জন্য ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি, ব্রিটেনে কংগ্রেস পার্টি ও কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধীর দেশদ্রোহী গতিবিধি দেখা গেছে। যেখানে কংগ্রেস ওভারসিজ কার্যক্রমে আতঙ্কবাদীদের আমন্ত্রিত করা হয়েছিল ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার জন্য। ভারত সরকারের অভিযোগের পর ব্রিটেন পুলিশ আতঙ্কবাদীদের হেফাজতে নেয়। জানিয়ে দি, ISI জিহাদিদের শিখদের ছদ্মবেশে বিদেশে ভারতবিরোধী কার্যক্রম করায়। খালিস্থানের যতজন সন্ত্রাবাদী আছে প্রত্যেকেই এক একটা জিহাদি যারা শিখের ছদ্মবেশে ভারতকে টুকরো টুকরো করার পরিকল্পনা চালায়। আর কংগ্রেস এই আতঙ্কবাদীদের নিজেরদের কার্যক্রমে আমন্ত্রণ করেছিল যেখানে ভারত বিরোধী গতিবিধি করার প্রস্তুতি নেওয়ার কথা ছিল। আসলে কংগ্রেস মোদী সরকারকে চাপে ফেলতে ও ভারতকে

বেরিয়ে এলো মোদী সরকারের দেওয়া চাকরির পরিসংখ্যান! দেখলে চোখ কপালে উঠবে বিরোধীদের।

Image
২০১৪ সালে দেশের বিপুল পরিমান মানুষের সমর্থন পেয়ে প্রধানমন্ত্রীর আসনে একজন দায়িত্বশীল প্রধানমন্ত্রী হিসাবে বসেছিলেন মোদীজি। মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হবার আগে দেশের সাধারণ মানুষ কে কথা দিয়েছিলেনন যে তিনি প্রধানমন্ত্রী হবার পর দেশে অনেক কর্মসংস্থান করবেনন। তিনি তার কথা রাখেছেন। এমনটাই দাবি করেছেন এক নামি সংস্থা।সেন্ট্রাল স্যাটিক্সটিক অফিস তাদের একটা রিপোর্ট পেশ করেছেন। সেখানে তারা যথেষ্ট প্রমান সহকারে দাবি করেছেন যে, বিপুল পরিমাণ কর্মসংস্থানের ব্যাবস্থা করা হয়েছে মোদী সরকারের আমলে। তারা ২০১৮ সালের জুন মাস অব্দি হিসাব দিয়ে দাবি করেছেন যে, ১.২ কোটি কর্মসংস্থান করা হয়েছে মাত্র ১০ মাসের মধ্যে। এর ফলে মোদীজির হাতে ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে বড় অস্ত্র চলে এল বলেই দাবি করা হচ্ছে। সবথেকে বড়ো ব্যাপার এই যে বিরোধীদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল মোদী আমলে মানুষের রোজকার নেই, UPA আমলের পর থেকে তেমন কোনো নতুন সরকারি বা বেসরকারি চাকরি হচ্ছে না। কিন্তু এখন যা পরিসংখ্যান বেরিয়ে এলো যা রীতিমত চাপে ফেলবে বিরোধীদের। এমপ্লয়িজ স্টেট ইন্সুরেন্স, এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ড ও ন্যাশানাল পেনশন স্কিমের দেওয়া তথ্য কে গুরুত

মিশনারিদের সাথে মিলে গরিব হিন্দুদের ধর্ম পরিবর্তন করছে দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার।

Image
ভারতের হিন্দুরা এতটাই উদার মনের যে কে আসল হিন্দু আর কে নামধারী হিন্দু একটুকুও পর্যন্ত বোঝার ক্ষমতা হয়না। বার বার হিন্দু নামধারী ভণ্ডদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে দেশকে শেষ করার কাজ করেছে। কথাটা খারাপ লাগলেও এটাই সত্য, কারণ বার বার নামধারী হিন্দুদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে নিজেরাই দেশের ৮ টি রাজ্যে সংখ্যালঘুতে পরিণত(অবশ্য এই রাজ্যগুলিতে সংখ্যালঘু হওয়ার প্রাপ সুবিধা পায় না হিন্দুরা) হয়েছে। কিছু রাজ্যে তো প্রায় সাফ হতে বসেছে নিজেদের উদারতার কারণে। এত বড়ো বড়ো ক্ষতি হয়ে যাওয়ার পরেও যে হিন্দুরা ভন্ডদের চিনতে পেরেছে তা কিন্তু নয়। এই কারণে ১৯৯২ সালে , টেরেসা সংস্থা দ্বারা ধর্মান্তরিত হওয়া অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে দেশের রাজধানী দিল্লির ক্ষমতা দিয়ে দিয়েছে। কেজরিওয়াল যিনি টেরেসার মিশনারীতে ৬ মাস কাজও করেছেন তার আসল রূপ ধরতে পারেনি দিল্লীবাসী। কেজরিওয়ালও ক্ষমতায় আসার পর থেকেই নিজের কাজ করতে শুরু করে দেয়। দিল্লিতে কেজরিওয়াল মিশনারিগুলির সাথে মিলে গরিব হিন্দুদের ও বিশেষ করে দলিতদের ধর্মপরিবর্তন করার খেলায় নেমে পড়েছে।কেজরিওয়াল ও উনার মন্ত্রী সিশোধিয়া মিশনারিদের সাথে একত্র হয়ে দিল্লির তালকাটরা স্টেডিয়ামে রামবাবু নামক ভন্ড

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে রাখি পাঠিয়ে কট্টরপন্থীদের মুখে ঝামা ঘষে দিলেন বারাণসীর মুসলিম মহিলারা।

Image
বিগত কয়েক বছরের মত বারাণসীর মুসলিম উইমেন ফেডারেশনের (এমডব্লুএফ) সদস্যরা এই বছরও মোদীজিকে রাখি পরাবার জন্য রাখি তৈরি করেছেন। অন্য বছর গুলির মত এই বছরও তাদের অন্যথা হয় নি। নাজিমা আনসারি যিনি সেই সংস্থার একজন দায়িত্বশীল সদস্য তিনি জানান যে, মোদীজির মত একজন দেশপ্রেমিক নেতাকে তারা সেই সংস্থার তরফ থেকে বড়ো ভাই হিসাবে গন্য করেন। তাই রাখিবন্ধন উৎসবকে কেন্দ্র করে তারা মোদীজির জন্য রাখি তৈরি করেছেন। এবং সেই রাখি তারা মোদীজির কাছে পাঠিয়ে দেবেন বলেও জানান। সংস্থার সদস্য নাজিমা বলেন যে, মোদীজি আমাদের কাছে খুবই প্রিয় একজন ব্যাক্তিত্ব। মোদীজি কে প্রথমবারের জন্য আমাদের সংস্থার তরফে রাখি পাঠানো হয় ২০১৩ সালে, তারপর মোদীজি দেশের প্রধানমন্ত্রী হন। প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেশের জন্য মোদীজির কাজ করা দেখে তাদের সংস্থা আফ্লুত। তাই এবারও প্রধানমন্ত্রীকে রাখি পাঠানো হয়েছে আমাদের সংস্থার পক্ষ থেকে। কারন মোদীজি বিপদের সময় আমদের বড়ো ভাই হিসাবে আমাদের রক্ষা করবেন। আমাদের নিজের দিদি বোন মনে করে সাহায্য করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও দেশের সকল দিদি-বোনদের পাশে মোদীজি ভাই এর মতন থাকেন। নাজিমার সুরেই বারানসির স

আতঙ্কবাদীদের অস্ত্র জোগান দেওয়ার জন্য কংগ্রেসের এই নেতাকে কে গ্রেপ্তার করলো ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি।

Image
জৈন মুনি তরুণ সাগর একবার বলেছিলেন, পাকিস্থানে যত না আতঙ্কবাদী আছে তার থেকে বেশি বিশ্বাসঘাতক ভারতে রয়েছে। আসলে জৈন মুনিজির এই বক্তব্য দেশে সঠিকভাবেই খাপ খায়। আসলে ভারতের ইতিহাস সাক্ষী আছে যে ভারতীয়দের সাথে টক্কর নিতে বিদেশিরা কোনো দিনই পারেনি। শুধু মাত্র দেশের ভেতরে থাকা দেশদ্রোহীদের জন্যেই ভারতকে পরাধীন হতে হয়েছে। আর সেই ইতিহাসকে এখনো ধরে রেখেছে দেশের কিছু রাজনৈতিক দলের নেতারা। এখন যখন মোদীযুগে ভারত তরতর করে নিজেদের আর্থিক বৃদ্ধি করছে, সামরিক শক্তি বৃদ্ধি করছে, সুরক্ষা ব্যাবস্থা কঠোর করে রাখার জন্য দেশের ভেতরে বিগত ৪ বছরে মুম্বাই হামলার মতো কোনো আতঙ্কবাদী হামলা হয়নি। তখন দেশের ভেতরে থাকা কিছু বিশ্বাসঘাতক দেশকে সন্ত্রাসবাদীদের কব্জায় ফেলে দিতে চাইছে। আপনাদের জানিয়ে দি, কংগ্রেস MLA ইয়ামতুং হাওকিপকে NIA গ্রেপ্তার করেছে। সন্ত্রাসবাদীদের হাতিয়ার জোগান দেওয়ার জন্য ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি কংগ্রেসি কংগ্রেসি নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে। ইয়ামতুং হাওকিপকে মনিপুরের কংগ্রেস MLA যিনি ৫৬ বন্ধুক ও এর থেকেও বেশি কিছু ম্যাগাজিন আতংকবাদীদের সাপ্লাই করার অপরাধে গ্রেপ্তার হয়েছে। মনিপুরে কংগ্রেস সরকার থাকা

UAE এর ৭০০ কোটি টাকা অনুদানের গুজব কারা রটিয়ে ছিল? বেরিয়ে এলো মিথ্যাপ্রচারকারীদের নাম।

Image
‘কোনো জিনিস নেই অথচ সেই জিনিসের উপর দাবি দেখবার জন্য লড়াই লেগে যাওয়া’- ঠিক এমনটাই ঘটেছে বিগত কয়েকদিনে ভারতে। বিষয়টি হচ্ছে কেরালার বন্যার জন্য গুজব রোটানো UAE এর ৭০০ কোটি টাকা অনুদান নিয়ে। আর এই টাকা নেবে না বলে জানায় কেন্দ্র সরকার কারণ ভারতের নীতির এটার অনুমতি দেয় না যে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে বিদেশি সাহায্য নেওয়া হোক। কিন্তু এখন এটা সকলের কাছেই পরিষ্কার, যে টাকার জন্য রাজনৈতিক দল একে অপরের সংঘর্ষে নেমে পড়েছিল , যে টাকার জন্য বিরোধীরা নিজের দেশের সরকারকে নিচু দেখানোর কাজে লেগে পড়েছিল সেই টাকার পস্তাব আসলে কখনোই UAE দেয়নি। UAE সাফ জানিয়ে দেয়, আমরা সাহায্যের কথা বলেছিলাম কিন্তু ৭০০ কোটি টাকার পরসংখ্যান কোথায় থেকে এসেছে তা আমরা জানিনা। তাহলে প্রশ্ন উঠছে যে এই গুজব রোটালো কে? কোটি কোটি দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করে কেন্দ্র সরকারকে নিচু দেখানোর চেষ্টা করলো কে? কেন্দ্র সরকারকে নিচু দেখানোর কথা উঠছে এই কারণেই কারণ দালাল মিডিয়াগুলি প্রকাশিত করেছিল যে UAE ভারত সরকারের থেকে বেশি টাকা কেরালাকে দান করলো। জানলে অবাক হবেন UAE ৭০০ কোটি টাকা অনুদান করবে এই গুজব সামনে আসতেই কেরালার বামপন্থী ও কট্টর